চল্লিশের আগে শুরু করুন, ত্রিশের আগে হলে আরও ভাল হয়!
চল্লিশের আগে শুরু করুন, ত্রিশের আগে হলে আরও ভাল হয়!
চাকরি সবার ভালো লাগবে না, এমনটাই স্বাভাবিক। তা ছাড়া আমাদের সমাজে দেখা যায়, একটা বয়সের পর প্রায় সবাই ব্যবসা শুরু করতে চান। পুঁজি, অভিজ্ঞতা_ এসব বিষয় থাকে বিবেচনায়। অনেকেই আবার তরুণ বয়সেই ব্যবসা শুরু করেন, এই তরুণরাই ব্যবসায় সফলতা পান বেশি। ব্যবসার ধরনের ওপরও নির্ভর করে অনেক কিছু। তবে সফল ব্যবসায়ীরা মনে করেন ব্যবসা শুরু করা উচিত ২০-৩০ বছর বয়সের মধ্যেই। চলি্লশের পরে ব্যবসায় নামা নাকি বোকামিরই শামিল! চলুন, সফল ব্যবসায়ীদের অভিজ্ঞতার আলোয় হেঁটে আসি-
সফলতার মাত্রা: পরিশ্রম ও মেধার সমন্বয়ে একজন সফল ব্যবসায়ী হতে পারলে
দীর্ঘদিন সেই আয় ভোগও করতে পারবেন। আপনি যদি শুরুতেই কোনো চাকরিতে ঢুকে
যান, তাহলে সেই চাকরি ছেড়ে আবার নতুন করে জীবন শুরু করা কঠিন। আর যে কোনো
ব্যবসা হঠাৎ সফল হয় না। সে জন্য প্রয়োজন হয় সময়। যত কম বয়সে আপনি কাজে নেমে
পড়বেন ততই বেশি সময় পাবেন। আপনার পরিশ্রমের ফল উপভোগ করারও সুযোগ থাকবে।
ধকল সামলানো: একজন তরুণের পরিশ্রম শক্তি একজন বয়স্ক ব্যক্তির চেয়ে আলাদা থাকাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু চলি্লশের পর নতুন করে জীবন শুরু করতে চাইলে বিষয়টা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। ঝুঁকির সঙ্গে সঙ্গে ব্যর্থতার সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তরুণ বয়সটাই এসব ধকল সামলানোর জন্য উপযোগী।
মাল্টিপল ব্যবসা: আমরা একটা বিষয়কে কেন্দ্র করে উদ্যোক্তা হয়ে মার্কেটে প্রবেশ করি। ধীরে ধীরে ব্যবসা বাড়াই। যেমন, একজন কাপড়ের ব্যবসায়ী ধীরে ধীরে ব্যবসার সফলতা অনুযায়ী বাড়াতে থাকেন ব্যবসার পরিধি। যোগ করেন গহনা বা অন্যান্য অনুষঙ্গের ব্যবসাও। আবার হয়তো কাপড়ের ব্যবসাকেই আরও বিস্তৃত করেন। কারখানা নেন। নিজেই প্রোডাকশনে চলে যান। কম বয়সে শুরু করলে এই সময় পাওয়া সহজ। আপনি হারবেন, আবার উঠে দাঁড়াতে পারবেন। তাই, সব বিবেচনা করে চলি্লশের আগেই এই পথে পা বাড়ানো উচিত। আর ত্রিশের আগে হলে তো আরও ভালো!
Good idea
ReplyDeleteThank you for your valuable comments.
DeleteStay in touch.