আয় করার পথে আর নয় বাধা
✴️ডিপ্লোমা ইন প্রফেশনাল আইটি, আয় করার পথে আর নয় বাধা✴️
আগামী এক দশকে ফ্রিল্যান্সিং গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে।
এখনকার পেশাদার কর্মীদের পছন্দ করে নেওয়ার মতো অনেক কাজ রয়েছে।
এরপরও ক্যারিয়ার ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে তাঁদের আরও বেশি সক্রিয় থাকতে হবে এবং ২৪ ঘণ্টা সচেতন থাকতে হবে। আগামী এক দশকে ক্যারিয়ার গঠনের ক্ষেত্রে আরও তিন ধরনের ঝোঁক দেখা যাবে। নিজেকে এসব প্রবণতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারলে ক্যারিয়ারে উন্নতি করা সহজ হবে।
এখনকার পেশাদার কর্মীদের পছন্দ করে নেওয়ার মতো অনেক কাজ রয়েছে।
ঘুরে আসুন : সফলতা শুধু আপনার জন্যই
এরপরও ক্যারিয়ার ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে তাঁদের আরও বেশি সক্রিয় থাকতে হবে এবং ২৪ ঘণ্টা সচেতন থাকতে হবে। আগামী এক দশকে ক্যারিয়ার গঠনের ক্ষেত্রে আরও তিন ধরনের ঝোঁক দেখা যাবে। নিজেকে এসব প্রবণতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারলে ক্যারিয়ারে উন্নতি করা সহজ হবে।
বর্তমানে বাংলাদেশের মানুষের কাছে একটি বিষয় স্পর্ষ্ট , আর তা হলো আইটি সেক্টর এক সময় গার্মেন্টস সেক্টরকেও হার মানাবে। কেননা বর্তমানে বাংলাদেশ Freelancing জগতে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তর দেশ । যার ফলে আমরা প্রতি বছর এই খাত থেকে আয় করছি প্রায় "১০০ মিলিয়ন ডলার" এর ও উপরে। এবং বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় ৬,৫০,০০০ হাজার রেজিস্টার ফ্রীলান্সার সফলতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে । কিন্তু এই সংখ্যা যদি বাড়ানো যায় এবং তাদের ট্রেনিং এর মাধ্যমে দক্ষ করে গড়ে তোলা যায় তাহলে এ সম্ভাবনাময় খাত থেকে আরো প্রচুর পরিমান এ বৈদেশিক মুদ্রা ঘরে বসে খুব সহজে আয় করা সম্ভব। তাছাড়া দেশে আইটিতে যে বিপুল পরিমান কর্ম ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে তাও পূরণ করা সম্ভব । আর লোকাল মার্কেট গুলোর পাশা-পাশি, অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতেও রয়েছে বিপুল চাহিদা। দক্ষ হয়ে দেশের বিভিন্ন কর্পোরেট কোম্পানি, টিভি চ্যানেল, সংবাদপত্র, অ্যাড এজেন্সি, মার্কেটিং এজেন্সি, ব্যাংক, আইটি কোম্পানি ইত্যাদিতে চাকুরীর পাশাপাশি বিদেশী কোম্পানিগুলোতে রিমোট জব এবং ঘরে / বাইরে বসেই ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস গুলোতেও কাজ করার সুযোগ থাকছে।
♦️ কিন্তু আসলেই কি আমরা পারবো নিজেদের এই সেক্টরের জন্য যুগোপযোগী ক্যারিয়ার গড়তে?
♦️ কি কি শিখতে হবে❓
♦️ কিভাবে শিখবো আমি❓
♦️ শিখে কি’ই বা হবে❓
♦️ আমি কি পারবো❓ পড়াশুনা যোগ্যতা কত লাগবে❓
♦️ ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবো❓ ভবিষ্যৎ কি❓
♦️ কত টাকা আয় করা যাবে❓
♦️পড়াশুনা, চাকুরী কিংবা ব্যবসায়ের পাশাপাশি কাজ করা যাবে❓
♦️ ক্যারিয়ার হিসেবে নেয়ার সিদ্ধান্ত কি ঠিক হবে❓
ঘুরে আসুন : চল্লিশের আগে শুরু করুন, ত্রিশের আগে হলে আরও ভাল হয়!
প্রচলিত কর্মীদের তুলনায় ফ্রিল্যান্স কর্মীরা বেশি খুশি থাকেন। তাঁরা নিজেদের উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করতে পারেন। নিজের নেটওয়ার্কিং কাজে লাগিয়ে নিজের ব্যবসা বড় করতে হবে। একটি প্রচলিত ব্যবসার মতোই নিজের জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে।
নিয়মিত দক্ষতা বাড়ানো: এখন আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স, রোবোটিকস ও বিগ ডেটার মতো প্রযুক্তিতে দক্ষ কর্মীদের চাহিদা রয়েছে। এখনকার পেশাদার কর্মীদের নিয়মিত তাই ক্যারিয়ার পরিবর্তনের জন্য সক্রিয়ভাবে চিন্তা করতে হবে। চাকরি খোঁজার চেয়ে নতুন দক্ষতা বাড়াতে পারলে চাকরিদাতারা কর্মীকে খুঁজে নেবে। এখন যে চাকরির চাহিদা সবচেয়ে বেশি তা হয়তো কিছুদিন পর বদলে যাবে। একই সঙ্গে বদলে যাবে এসব চাকরির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় দক্ষতা। তাই এখনকার চাকরির যে দক্ষতা চাওয়া হচ্ছে তার তুলনায় ভবিষ্যতে কী কী দক্ষতা চাওয়া হতে পারে, সেভাবে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে।
ঘুরে আসুন : ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয় সমূহ
নিজেকে নিয়মিত প্রশিক্ষণের মধ্যে দক্ষ করে তুলতে হবে। এ জন্য নিজের পেশাদার কাজের উন্নয়ন পরিকল্পনা করে এগোতে হবে। নিজের ক্যারিয়ারের বাইরে নিজের ভালো লাগে এমন কাজে যুক্ত হয়ে নতুন কিছু শিখতে হবে, যাতে তা দক্ষতা বাড়াতে কাজে লাগে।
অবসরের বয়সসীমা নেই: গড়ে ৭০ বছরের জীবনে মানুষ সবচেয়ে বেশি আয় করে ৪০ ও ৫০ বছর বয়সের দিকে। শুধু আয় করলেই হবে না, নিজের অর্জিত অর্থের ঠিকমতো ব্যবস্থাপনাও জানতে হবে। কারণ, বয়স বাড়লে আয় কমে যেতে শুরু করবে। ৬৭ শতাংশ বয়স্ক লোকজন কোনো কাজ করেন না বা খুব অল্প সময় কাজ করেন। নতুন ক্যারিয়ার হিসেবে বাড়তি সময় উপভোগ করুন। নিজের অর্থ বা সম্পদ যথাযথ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বেকার থাকার দিনগুলোকে কাজে লাগাতে পারেন। এ জন্য যথাযথ দক্ষতা অর্জন ও উদ্যোক্তা হওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। এতে ক্যারিয়ার দীর্ঘায়িত হবে। নিজেকে রোমাঞ্চকর কাজের সঙ্গে যুক্ত রাখলে বসে বসে অর্থ খরচ ঠেকানোর পাশাপাশি নিজেকে সক্রিয় রাখা যাবে।
Easy study
No comments